বসন্ত বিশ্বাস পাঠাগার,মধ্যনগর

0
273

বসন্ত বিশ্বাস পাঠাগার

প্রতিষ্ঠাকালঃ ১২ই মার্চ,২০২১
প্রতিষ্ঠাতাঃ বিদ্যুৎ কুমার বিশ্বাস বাবলু
অবস্থানঃ ইটাউরী,মধ্যনগর,ধর্মপাশা,সুনামগঞ্জ।

পাঠাগরটি মূলত মধ্যনগর বিপি উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত স্বনামধন্য শিক্ষক বসন্ত বিশ্বাস’র প্রতি সম্মানার্থ উনার নামে স্থাপন করা হয়েছে।

পাঠাগারটি ১২ ই মার্চ ২০২১ ইং এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠাণের মধ্য দিয়ে সিলেট শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান ড. রমা বিজয় উদ্বোধন করেন।

সম্পাদনাঃ জীবন কৃষ্ণ সরকার

নিচের নিউজটি সিলেট সমাচারের সৌজন্যে তুলে দরা হলো-

সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার মধ্যনগর ইউনিয়নের বিশ্বেশ্বরী পাবলিক হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের অবসরপ্রাপ্ত সহকারি প্রধান শিক্ষক ও ইটাউরী গ্রামের বাসিন্দা বসন্ত কুমার বিশ্বাসের নামানুসারে বসন্ত বিশ্বাস পাঠাগারের উদ্বোধন করা হয়েছে।শুক্রবার (১২ মার্চ) ইটাউরী গ্রামের সামনের মাঠে অবসরপ্রাপ্ত সহকারী প্রধান শিক্ষক বসন্ত কুমার এই পাঠাগারটির উদ্বোধন করেন।

এ উপলক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন মধ্যনগর বিশ্বেশ্বরী পাবলিক হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী প্রধান শিক্ষক রমা পদ চক্রবর্তী। প্রধান অতিথি ছিলেন সিলেট মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. রমা বিজয় সরকার বসন্ত বিশ্বাস পাঠাগার পরিচালনা কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেনের সঞ্চালনে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা বিদ্যুৎ কুমার বিশ্বাস।

অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন মধ্যনগর বিশ্বেশ্বরী পাবলিক হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক সহকারী প্রধান শিক্ষক মনির উদ্দিন, মধ্যনগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান প্রবীর বিজয় তালুকদার, সাবেক সহকারী প্রধান শিক্ষক বসন্ত কুমার বিশ্বাসের ভাই হেমেন্দ্র কুমার বিশ্বাস, দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার ধর্মপাশা উপজেলা প্রতিনিধি সালেহ আহমদ, মধ্যনগর পাবলিক বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নূরুল ইসলাম, চামরদানী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম জিলানী, শিক্ষানুরাগী এহসান তালুকদার, সমাজসেবক শামীম আহমেদ, মধ্যনগর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অরবিন্দ মালাকার, মধ্যনগর ছাত্রকল্যাণ পরিষদের সাবেক সভাপতি কাঞ্চন রায়, সাবেক সহ-সভাপতি আনোয়ার হোসেন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক অসীম সরকার, মধ্যনগর ছাত্রকল্যাণ পরিষদের সাবেক অর্থ বিষয়ক সম্পাদক বিধান তালুকদার প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, জ্ঞানার্জনের অন্যতম সোপান হচ্ছে বই। আগামী সোনার বাংলা গড়তে হলে সবাইকে বেশি বেশি করে বই পড়তে হবে। আলোকিত মানুষগড়ার ক্ষেত্রে বই পড়া ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। মাদক ও সামাজিক নানা অবক্ষয় রোধে বইকে বর্তমান প্রজন্মের তরুণী, যুবক-যুবতীসহ সকল শ্রেণি- পেশার মানুষজনকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করতে হবে।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে