গুণাবলী বলতে মহাত্মা গান্ধীর প্রিয় ভজনটাই বলা যায় —
বৈষ্ণব সেই জন পাশে থাকে আজীবন
পরেরও বেদন-ব্যথা জানে রে।
পরেরও তরে তার শত উপকারে,
পরেরও তরে তার শত উপকারে
গরব থাকে না কোনোখানে রে,
বৈষ্ণব সেই জন পাশে থাকে আজীবন
পরেরও বেদনব্যথা জানে রে।
সকল লোকেরও বন্দনায় রত
নিন্দা’কথা না জানে রে।
বিশ্বাসে অবিচল, সদভাবনায় মন
জননী ধন্য ধনমানে রে,
বৈষ্ণব সেই জন পাশে থাকে আজীবন
পরেরও বেদন-ব্যথা জানে রে।
সমদৃষ্টিধারী ধরণীর নাড়ী
যেই রূপে দেখে তার জননী রে।
মিথ্যাবচন ভুলে, না দেখে চোখ তুলে
অন্যের সম্পদ পানে রে।
বৈষ্ণব সেই জন পাশে থাকে আজীবন
পরেরও বেদন-ব্যথা জানে রে।
এ জীবন লোভ আর শঠতা রোহিত
কাম-ক্রোধ নিবারণ রে।
কোথা সে মানুষ যার দর্শন পরে
মোক্ষ মিলবে লক্ষ্য প্রাণে রে।
বৈষ্ণব সেই জন পাশে থাকে আজীবন
পরেরও বেদন ব্যথা জানে রে।
পরেরও তরে তার শত উপকারে,
পরেরও তরে তার শত উপকারে
গরব থাকে না কোনোখানে রে,
বৈষ্ণব সেই জন পাশে থাকে আজীবন
পরেরও বেদনব্যথা জানে রে।
এর বেশি বলার প্রয়োজন মনে করলাম না।
ধন্যবাদ।